যুবলীগের চেয়ারম্যান পরশ সম্পাদক নিখিল
প্রতিবেদক, প্রেসবাংলা২৪ডটকম: ভাবমূর্তি সঙ্কটে থাকা যুবলীগের দায়িত্ব পেলেন শেখ ফজলে শামস পরশ। আর সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
শেখ ফজলে শামস পরশ বঙ্গবন্ধুর ভাগিনা শেখ ফজলুল হক মনির বড় ছেলে। পরশের ছোট ভাই শেখ ফজলে নূর তাপস ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য।
শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কংগ্রেস উদ্বোধনের পর বিকালে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে বসে কাউন্সিল অধিবেশন।
কাউন্সিলের নেতৃত্ব নির্বাচনের অধিবেশনে কংগ্রেস প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান চয়ন ইসলাম পরবর্তী চেয়ারম্যান হিসেবে পরশের নাম প্রস্তাব করেন। এ সময় বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ তা সমর্থন করেন। পরে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সর্বসম্মতভাবে পরশের নাম ঘোষণা করেন।
আগামী তিন বছর যুবলীগের নেতৃত্ব দেবেন শেখ ফজলে শামস পরশ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে শেখ মনির বড় ছেলে পরশ এতদিন নিজেকে রাজনীতি থেকে দূরেই সরিয়ে রেখেছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির সাবেক এ ছাত্র বর্তমানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক।
তার ছোট ভাই শেখ ফজলে নূর তাপস ইতোমধ্যে রাজনীতিতে এসে সংসদ সদস্য হয়েছেন, আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবী সংগঠনের নেতাও হয়েছেন।
পরশ-তাপসের চাচা শেখ ফজলুল করিম সেলিম আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীতে রয়েছেন। শেখ সেলিমও এক সময় যুবলীগের চেয়ারম্যান ছিলেন।
শেখ সেলিমের ভগ্নিপতি ওমর ফারুক চৌধুরীও হয়েছিলেন যুবলীগের চেয়ারম্যান। অর্থাৎ পরশের ঠিক আগেই যুবলীগের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ছিলেন তারই ফুপা ওমর ফারুক।
ওমর ফারুকের দায়িত্ব পালনের মধ্যেই বিতর্কের মধ্যে পড়তে হয় আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সক্রিয় যুবলীগকে।
সম্প্রতি ক্যাসিনো বিরোধী অভিযানে যুবলীগের অনেক শীর্ষ নেতা বিতর্কিত হওয়ায় ক্লিন ইমেজের নেতা খোঁজে আওয়ামী লীগ। প্রথম থেকেই শেখ ফজলে শামস পরশ চেয়ারম্যান পদে আলোচনায় ছিলেন।
Like!! Thank you for publishing this awesome article.
Like!! I blog quite often and I genuinely thank you for your information. The article has truly peaked my interest.