প্রতিবেদক, প্রেসবাংলা২৪ডটকম: যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলায় নিহত ইরানি জেনারেল কাসেম সোলেইমানির মৃতদেহ ইরানে নিয়ে আসা হয়েছে। ইরানের আহভাজ শহরে তার শেষকৃত্যানুষ্ঠানে অংশ নিয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষ। আগামী কয়েকদিন ধরে তার এই শেষকৃত্যানুষ্ঠান চলবে।
সাতই জানুয়ারি তাকে নিজ শহর কেরমানে দাফন করা হবে। শনিবার ইরাকে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেও অংশ নিয়েছিলেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। বাগদাদে শোক মিছিলে অংশ নেয়া মানুষজন ইরাকি এবং মিলিশিয়া বাহিনীর পতাকা বহন করে এবং শ্লোগান দেয়, 'আমেরিকার মৃত্যু চাই'।
কাশেম সোলেইমানির জানাজার পর বাগদাদের গ্রিন জোনে হামলা আমেরিকার মৃত্যু চেয়ে সোলেইমানির জানাজায় শ্লোগান । শহরের অনেকগুলো রাস্তা জুড়ে মিছিল চলে। তাদের অনেকের হাতে ছিল সোলেইমানি এবং ইরানের ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির ছবি।
তার মৃত্যুতে কয়েকদিন ধরে শোক পালন করতে যাচ্ছে ইরান ও ইরাকের সমর্থকরা। বৃহস্পতিবার মার্কিন এক হামলায় কাসেম সোলেইমানিসহ মোট ছয়জন নিহত হন। তাদের মধ্যে রয়েছেন আবু মাহদি আল-মুহানদিস, যিনি ইরানের সমর্থনপুষ্ট খাতিব হেজবুল্লাহ গ্রুপের কমান্ডার এবং ইরাকি মিলিশিয়াদের একটি জোট পপুলার মোবিলাইজেশন ইউনিটের নেতা ছিলেন।
এদিকে যুদ্ধ এড়াতে সোলেইমানিকে হত্যা করেছে বলে ট্রাম্প সাফাই গেয়েছেন ।